প্রিন্ট এর তারিখঃ জানুয়ারী ২৩, ২০২৫, ৯:০৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অগাস্ট ৫, ২০২২, ৪:০৫ এ.এম
বানারীপাড়ায় মালিকের অনুপস্থিতিতে বসত বাড়ি মাপ, পিলার দিয়ে অন্যদের বুঝিয়ে দেয়ার পায়তারা
বরিশালের বানারীপাড়ার এক অসহায় মহিলার বসত বাড়ি মাপ ঝোপ দিয়ে পিলার দিয়ে বাগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অবিযোগে ঐ জমির মালিক ও বসতঘরের মালিক অসহায় কাকলী বেগম বলেন আমার বসতি জমিতে আমার অনুপস্থিতিতে স্থানীয় নৃপেন, জুরান, নির্মল, কমল, সুশীল,গং,বানারীপাড়া ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার, বানারীপাড়া সদর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য আমির হোসেন মাপ জোপ করে পিলার বসিয়ে ভাগ বন্টন করে দিচ্ছে। অথচ আমার ক্রয়কৃত সম্পত্ত্বিতে কিসের ভিত্তিতে তারা পিলার দিচ্ছে তা আমার বোধগম্য নহে। তিনি আরো বলেন আমি জয়দেব গং দের কাছ হতে ৮.৭৫ শতক জমি ক্রয় করে দীর্ঘদিন ভোগ দখলে রয়েছি। হঠাৎ করে গায়ের জোড়ে ঐ পক্ষদ্বয় আমাকে অসহায় পেয়ে আমার বাড়ির মধ্যে অনধিকার প্রবেশ করে সিমেন্টের পিলার ও বাশ দিয়ে বিবেদের সৃষ্টি করছে। বিগত সময় ও আমাকে ঐ জমি থেকে উচ্ছেদ করার জন্য একটি মহলের ইন্দোনে একটি গ্রুপ আমার বসতঘর ভাংচুর করে ামাকে মারধর করে যার মামলা বর্তমানে চলমান। বিগত সময়ে এস্কেন্দার আমিন ও সুমন আমিন এই জায়গা মাপজোপ করে চিড়া নকশা দিয়ে গেছে। আজ যদি পুনরায় এই জমির মাপের প্রয়োজন হয়ে পড়ে তাহলে তাহলে ঐ পূর্বের আমিনদের উপস্থিতি একান্তভাবে প্রযোজন ছিল। তাছাড়া ঐ জমির ৪ টি পক্ষ। বেশির ভাগ সম্পত্তির মালিক জয়দেব গং। যার কাছ থেকে কাকলী সম্পত্তি ক্রয় করেছে সেখানে জয়দরব গংদের অনুপস্থিতিতে জমির মাপ দিয়ে পিলার ঘারা পক্ষপাতিত্ব কিংবা কারো স্বার্থ হাসিলের পায়তারা বলে কাকলী জানান। কাকলী কান্না জনিত কন্ঠে বলের আমি অনেক কষ্ট করে এই সম্পত্ত্বি ক্রয় করেছি। এই সম্পত্ত্বি না ছাড়লে আমাকে মেরে ফেলা হবে বলে প্রভাবশালী একটি মহল বলে বেড়াচ্ছে।
উল্লেখ্য মৃত্য আব্দুল কাদের হাং এর মেয়ে কাকলী বেগম বানারীপাড়া থানা সাব রেজিষ্টার এলাকাধীন হাল ৩ নং তৌজির বর্তমান মালিক গন প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে সহকারী (ভূমি), বানারীপাড়া,বরিশালেে তদধীন (ক) হাল জে এল ১২ নং কাজলাহার মৌজার এস এ ৫০ নং খতিয়ানে মোট ৪৫ শতাংশ ভূমির বার্ষিক ২.২৫ টাকা জমার এককেত্তা বায়তি স্বত্ত্বের হিস্যা ষোল আনা অংশের রেকর্ডিও মালিক নিশিকান্ত, পরবর্তীতে লোকান্তরে পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে মালিক নিরোধ বরন বাড়ৈ, তার লোকান্তরে পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে মালিক সুদেব বড়াল,অমরেশ বড়াল ও জয়দেব বড়াল। এই তিন ভাইয়ের ১.৫০ করে মোট ৪.৫০ শতাংস জমি কাকলি বেগম ক্রয় সুত্রে মালিক। পাশাপাশি আর একটি জমির রেকর্ডিও মালিক নিশিকান্ত,, তার পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে মালিক নরেন্দ্রনাথ বড়াল, তার ওয়ারিশ সূত্রে মালিক নৃপেন বড়াল। তা কাছ থেকে ১৯/০৩/১৯৯৭ সালে রেজিস্ট্রীকৃত ৪২১ নং সাব কবলা দলীল মূলে ৯.৫০ শতাংশ জমি ক্রয় সূত্রে মালিক হন জুড়ান চন্দ্র বড়াল। তার কাছ হতো নিরোধ বড়ালের পুত্রদ্বয় ২২/১০/১৯৯৭ সালে ঐ সম্পত্তির ৪.৫০ শতাংশ ক্রয় সূত্রে মালিক হন। সেই সম্পত্দ্বি হতে দুলাল খানের ছেলে মোম কামরুল হাসান ২.১৩ এবং মেয়ে সুর্বনা ২.১২ মোট ৪.২৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।যার দাতা সুদেব বড়াল ১.৪২ শতাংশ অমরেশ বড়াল ১.৪২ শতাংশ এবং জয়দেব বড়াল ১.৪১ শতাংশ মোট ৪.২৫ সতাংশ জমি বিক্রয করেন। বর্তমানে কাকলী বেগম, কামরুল হাসান ও সূর্বনার ৮.৭৫ শতাংস জমি একটি চক্র ভোগ দখলের পায়তারা চালাচ্ছে।
Design & Develop By Coder Boss