বরিশালের বানারীপাড়া সদর ইউনিয়নে মু. মুনতাকিম কায়েস লস্করের বিকল্প নেই। ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে ভোটারদের মাঝে। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চায়ের কাপে, ঘরে ঘরে নির্বাচনী আলোচন জমে উঠেছে। কায়েস লস্কর মানবিক হৃদয়ের অধিকারী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে ইতিমধ্যে যুব সমাজের মনে কেড়ে নিয়েছেন। এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৭নং সদর ইউনিয়নে সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত তরুণ ব্যক্তিত্বকে এলাকার জনগণ মনে প্রাণে চায়। যত দিন যাচ্ছে ততই ঘনিয়ে আসছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। তাই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তরুন ও শিক্ষিত প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। বরিশালের বানারীপাড়া ৭নং সদর ইউনিয়নের জনগণের ঘরে ঘরে প্রচারণা চালাচ্ছে কায়েস। ঐতিহ্যবাহী সেরাল সেরনিয়াবাত পরিবারের দৌহিত্র ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তি আন্দোলনের সময় ধানমন্ডি ৩/এ অফিসের সামনে থেকে সংস্কারপন্থীদের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন এই কায়েস লস্কর। ৭নং সদর ইউনিয়নের সকল শ্রেণির নারী-পুরুষ ভোটাররা বলেন- কায়েস সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষিত ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে এবার বানারীপাড়া সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে দেখতে চাই। মু. মুনতাকিম লস্কর কায়েস বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বানারীপাড়া উপজেলা শাখার সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত রাজপথের লড়াকু সৈনিক যুবনেতা। দুঃসময়ের ত্যাগী, পরীক্ষিত ও নির্যাতিত, জুলুমের শিকার হয়েছেন বহুবার। মু. মুনতাকিম কায়েস বলেন-এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দল- সৎ, ত্যাগী ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের নৌকার হাল ধরার জন্য নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করবেন। তিনি আরো বলেন- সদ্য পৌরসভা নির্বাচনে নৌকা মার্কার বিপক্ষে যারা সহযোগিতা করেছেন ও বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন, এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত তাদেরকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হওয়া থেকে বঞ্চিত করবেন বলে আমার বিশ্বাস।