শিরোনাম
বানারীপাড়ায় জামিনে বের হয়েই মামলা তুলে নিতে বাদীপক্ষকে ভয়ভীতি ও খুন যখমের হুমকি  বানারীপাড়ায় চাখার যুবদলের উদ্যোগে বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে  ঈদ সামগ্রী বিতরণ  প্রকাশিত সংবাদ এর প্রতিবাদ  বানারীপাড়ায় যুবদল নেতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও মারধরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন  বানারীপাড়ায় মেম্বার সহ ৪০ জনকে বিবাদী করে থানায় লিখিত অভিযোগ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ  বানারীপাড়ার সন্তান ছাত্রদল নেতা হৃদয়সহ অন্যান্য নেতাদের মারধরের ঘটনাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বানারীপাড়ায় রাতভর ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের, আসামীরা ধরা ছোয়ার বাহিরে,  বাদীকে আসামিদের হুমকি  সরকারি তিতুমীর কলেজ শাখার যুগ্ম আহবায়ক  হলেন রাজপথের পরীক্ষিত নেতা সোহাগ শিকদার  বানারীপাড়া মলুহার ওয়াজেদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৭ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

উজিরপুর চাঞ্চল্যকর টুনু হত্যা মামলার ধুরন্ধর আসামি মিতুর চাটুকারিতা, থানা পুলিশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার।

জাকির হোসেন// / ৫৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৫ জুলাই, ২০২১

মিথ্যা আর ধুরন্ধরতার আশ্রয় নিয়ে সাময়িক জয় হলেও শেষ অবধি সত্যেরই জয় হয়।
তেমনি একটা মিথ্যা ও ধুরন্ধরতার আশ্রয় নিয়ে চৌকস পুলিশ অফিসার জিয়াউল আহসান ও তদন্ত অফিসারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছে এক ধুরন্ধর ও হত্যা মামলার আসামী। বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নের চাঞ্চল্যকর রহস্যময় টুনু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত এক নাম্বার আসামি মিতু ভাঙ্গরা, পিতা শিব ভাঙ্গরা’র রিমান্ড শেষে যখন থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে ঠিক তখনই এই ধুরন্ধর মিতু ভাঙ্গরা থানা পুলিশের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে মামলাটিকে অন্যদিকে ইউর্টান করানোর তোড়জোড় পায়তারা করার চেষ্টা করছে বলে জনমতে জানা যায়। আরো জানা যায়, ইতিপূর্বে স্বামী পরিত্যক্তা মিতু ভাঙ্গরা ওরফে মিতু মল্লিক, হিরো মল্লিক’সহ একের পর এক পরুষের সাথে ঘর করার কথা বলে কিছু দিন তাদের সাথে সংসার করে তাদের জমি জমা, টাকা পয়সা তার নামে করে তাদেরকে নিঃশেষ করে আবার অন্য আরাকজনের সাথে বৈধ ও অবৈধ সম্পর্কে জরিয়েছেন, এমন ভাবে প্রতারণা করেছেন বলে জানান ভুক্তভোগী’সহ একাধিক জন।

হারতা বাজার সংলগ্ন ঠাকুর বাড়ি মৃত. নারায়ণ চক্রবর্তী’র সেজো ছেলে নিহত বাসুদেব চক্রবর্তী টুনু ‘র সাথে দির্ঘদিন পরোকীয়া সম্পর্কে লিপ্ত থাকা অবস্থায়, বাসুদেব চক্রবর্তী বড় ভাই ইউপি সদস্য নিখিল চক্রবর্তী ও ছোট ভাই বরুণ চক্রবর্তী ‘র নামেও অনুরুপ ভাবে যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। পরে তদন্তে ব্যপারটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়।

হারতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বার, স্থানীয় পাড়াপ্রতিবেশি ও জনসাধারণ এই চাটুকার ও প্রতারক মিতুর যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ থাকতেন বলে জানা যায়, একে পর এক জনকে টার্গেট করে মিথ্যা যৌন হয়রানির অভিযোগ করে মিতু ভাঙ্গরা। আরো জানা যায়, অভিযুক্ত মিতু’র এক বড় ভাই মামলার দাদালি করে তাই কিছু হলেই যৌন হয়রানি ও ধর্ষন মামালা দিয়ে হয়রানি করার ভয় দেখাতেন সকলকে। এমন অনেক প্রতারণা করার একাধিক অভিযোগ আছে স্থানীয় জনসাধারণের কাছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য নিখিল চক্রবর্তী জানান, ” দুশ্চরিত্রা মিতু চাটুকারি করে টুনু হত্যার ঘটনা অন্য দিকে ইউর্টান করানোর জন্য এখন থানা পুলিশের উপর যৌন নির্যাতনের মিথ্যা অপপ্রচার সাজিয়েছে এবং ওর ভাই মামলার দালাল এবিষয়ে সহায়তা করছে। অচিরেই এই মিথ্যা অপপ্রচারের অবসান হবে এবং সত্যি উদ্ঘাটন হবে, পরিশেষে মহামান্য আদালতের কাছে, এই চরিত্রহীন নারী মিতুর আইনানুগ কঠোর বিচারের দাবি করে হারতা ইউনিয়ন’সহ উজিরপুরের আপামর জনগন।’

হত্যামামলার এজাহার ভুক্ত আসামি মিতুর এমন অভিযোগকে কেন্দ্র করে উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জিয়াউল আহসান বলেন, “মিতুর এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। বিজ্ঞ আদালতে আসামি মিতু’র দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হলে থানা পুলিশ আইনানুগ ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে। চাটুকারিতা করে এই বানোয়াট গল্প তৈরি করে যাচ্ছে আসামি মিতু ও তার পরিবারে। প্রয়োজনে জেলা পুলিশের উপরোক্ত কর্মকর্তার তদন্তে সঠিক সত্যি প্রকাশিত হবে”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ