শিরোনাম
বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইদুল ইসলাম এবং সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিক ও  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা   বানারীপাড়া সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক মজিবুল হক  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন চাখার ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মিজানুর রহমান বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব মহসিন  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন পৌর বি এন পির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আব্দুস সালাম বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন বানারীপাড়া ও উজিরপুর বি এন পির কান্ডারী এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা বি এন পির আহবায়ক শাহ আলম মিয়া  বানারীপাড়া  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মিজান ফকির  বানারীপাড়া  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ সুমন হাওলাদার 
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বানারীপাড়ার ইলুহারে বাবার জীবন নিয়ে নিরাপত্ত্বাহীনতায় তার সন্তানরা

বিশেষ প্রতিনিধি / ২৩৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ, ২০২২

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার ০২ নং ইলুহার ইউনিয়নে এক বাবার জীবন নিয়ে সংশয়ে রয়েছে তার ঔরসজাত সন্তান মোঃ তারিকুল ইসলাম মিঠুর। উপজেলার ইলুহার ইউনিয়নের ০২ নং ওয়ার্ডের মৃত্যু হাবীবুর রহমানের ছেলে মোঃ মিজানুর রহমান দীর্ঘদিন যাবৎ ২য় স্ত্রী মুক্তা বেগমকে নিয়ে বসবাস করে আসছে। ২০০৩ সালে প্রথম স্ত্রী সহ মোঃ তারিকুল ইসলাম মিঠুর মাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয় তিন সন্তান সহ। তার কিছুদিন পর মিজানুর রহমান ২য় বিয়ে করেন। সেই সংসারে কাওসার নামের এক সন্তান রয়েছে। ১ম ঘরের বড় ছেলে মিঠু অভিযোগে বলেন আমরা আমার বাবার জীবন নিয়ে চরমভাবে হতাশা ও উদ্বিঘ্ন রয়েছি। আমার বাবা অনেকটা মানুষিক রুগী ও এক ‘পা ‘ পারালাইস । আমার বাবার ২য় স্ত্রী তাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কু পরামর্শ ও নানাবিধ কবিরাজী করে মানুষিক রুগী পাগলপ্রায় করে রেখেছেন। কখন একটু সুস্থ্য হলেই আবার কবিরাজী করে মানুষিক ক্ষতি সাধন করেন। বাধ্যর্ক্যের কারনে আমার বাবার হিতাহীত জ্ঞান শূর্ন্যের কোঠায় প্রায়। আমার মৃত্যু নানা এ বি এম ইউনুছ মৌলভী কে তার সর্ব শেষ স্ত্রী ঘুমের ওষুধ খাইয়ে মেরে ফেলেছেন যার উপযুক্ত প্রমান না থাকায় আমরা আমাদের নানার হত্যার সঠিক বিচার পাইনি যার ফলে আমার নানার খুনি এখনো (নূরজাহান বেগম) দিব্বি আলো বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমার নানার ও বহু বিবাহ ছিল। সম্পত্ত্বি গ্রাস ও মাত্র ৫ লক্ষ টাকা জন্য তাকে এভাবে মেরে ফেলে, স্বাভাবিক মৃত্যু বলে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। যার স্বাক্ষী আমার মা, খালারা ও এলাকাবাসি। তাই আমরা এখন আমার বাবাকে নিয়ে চরমভাবে এই দুর্চিন্তায় ভূগতেছি। না জানি এই সম্পত্ত্বির জন্য আমার বাবাকেও নানার মত মেরে ফেলা হয়। তাই আমি সমাজের বিত্তবান, আইন – প্রশাসনদের কাছে জোর আকুতি জানাই আমার বাবাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। তার হীতাহীত জ্ঞান না থাকায় তাকে তার ২য় স্ত্রী নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে যেমন ইচ্ছা তেমন ভাবে পরিচালিত করছেন। তাকে বিভিন্ন ভয় দেখিয়ে ভুল বুঝিয়ে আমার বাবার সকল সম্পত্ত্বি বিক্রয় করে, মিজানুর রহমানের প্রথম ঘরের তিন সন্তানদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে তার ২য় স্ত্রীর বাবার বাড়ির কাছে চিরতরে বসবাস করার পায়তারা করতেছে। আমরা তিন ভাই ও ঐ ঘরে আমাদের এক সৎ ভাই(কাওসার) রয়েছে। ইতিমধ্যে কাওসারের মা আমার বাবাকে ভুল বুঝিয়ে প্রায় ১ কোটি টাকার সম্পত্ত্বি বিক্রয় করিয়েছে এবং গত কয়েকদিন আগে ইন্দেরহাটে একটি দোকান ক্রয় করেছে। যার মূল্য আনুমানিক আড়াই লক্ষ টাকা। বর্তমানে ইলুহার ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন আমাদের একটি বসতবাড়ি সহ ০৬ টি দোকার ঘর যার মূল্য প্রায় ১ কোটি টাকার বেশি। তা কিক্রয় করার চেষ্টা করতেছে। যা করতে পারলে আমরা তিন ভাই একেবারে ভূমিহীন হয়ে যাবো। আমাদের জানামতে এলাকার সামসুল হক খোকন নামের এক ব্যক্তির কাছে এই জমি বিক্রয়ের জন্য বায়নাচুক্তি করেছে বলে জানা গেছে। কান্না জনিত কন্ঠে মিজানুর রহমানের বড় ছেলে মোঃ তারিকুল ইসলাম মিঠু বলেন আমার বাবাকে মানুষিক টর্চার ও প্রায় জ্ঞান শূন্য করে আমাদের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে জীবনের তরে মেরে ফেলার পরিকল্পনা আকছে তার ২য় স্ত্রী মুক্তা বেগম। এদিকে খোজ নিয়ে জানা গেছে মিজানুর রহমানের ১ কোটি টাকার সম্পত্ত্বি যে ক্রয় করতে ইচ্ছুক তিনি ইলুহার ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের আঃ ছালামের ছেলে সামসুল আলম খোকন। তিনি ঢাকায় ইলুহারেরই এক ধনীলোকের একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন। তার এলাকায় টাইলস সম্পন্ন ৪ তলা ভবনের কাজ চলমান, যার চারটি ছাদ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং নিচ তলায় তার মা – বাবা বসবাস করছেন, আর তিনি বর্তমানে ঢাকায় তার নিজস্ব ওয়ারীর আলিশান ফ্লাটে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বসবাস করছেন। যার মূল্য প্রায় ৮০ লাখ টাকা। প্রশ্ন থেকে যায় একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করে মাত্র এত অল্প সময়ে এত সম্পত্ত্বির মালিক কিভাবে হওয়া যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ