মামলা আতংকে থাকতে হয় আশপাশের লোকজনদের।পানহতে চুন খসলেই মামলা দায়ের করেন জোসনা বেগম ও তার পরিবারের সদস্যরা।
জোসনা বেগম উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া ইউনিয়নের ডহরপাড়া গ্রামের মৃত মোক্তার হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী।১/০২/২০২৩তারিখ মৃত মোক্তার হোসেন হাওলাদারের বিবাহিত কন্যা নাসরিন সুলতানা বাদীহয়ে মৃত কালু হাওলাদারের পুত্র হাশেম হাওলাদার(৬৫)ও তার তিন পুত্রকে বিবাদী করে কাজে বাধাপ্রদান, ভাংচুর,ওমারধরের অভিযোগ দায়ের করেন উজিরপুর মডেল থানায়। হাশেম হাওলাদর নাসরিন সুলতানার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন মুলত” জোসনা বেগম তার মেয়েদের ও ভারাটিয়া সন্ত্রাসীনিয়ে অন্যায় ভাবে আমার পৈত্রিক জমিতে পাকা দেয়াল নির্মান করে। এ সময় আমার রোপিত গাছ কেটে ফেলে এবং বনজও ফলজ গাছের চারা উপরে ফেলায়।জোসনা বেগম ও তার মেয়েরা। আমি এ কাজে বাধা প্রদান করলে তারা আমাকে টানা হেচরা ও কিল ঘুষি মেরে আমাকে ফেলে দেয়।তাদের আঘাতে আমার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় নীল ফুলাজখম হয়েছে।
আমি প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উজিরপুর মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করি।কিন্তু পুলিশ অফিসার আমার অভিযোগটি আমলে না নিয়ে নাসরিন সুলতানার অভিযোগটি আমলে নিয়েছেন।পরবর্তীতে গতকাল আমার পুত্র আলীম হাওলাদার বাদী হয়ে জোসনা বেগম গংদের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় সাধারন ডায়েরি করেছে।আমি ন্যায় বিচার চাই”।স্থানীয় সুত্রে জানাযায় জোসনা বেগমের পুত্র এস আই আসাদুজ্জামান জুয়েল মহিপুর থানায় কর্মরত থাকায় তার মা বোন পুলিশি ক্ষমতা দেখিয়ে সকলকে হেনস্তা করতে চায়।একারনে (২/২/২০২২)তারিখএস আই আসাদুজ্জামান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি বরাবর আবেদন করেছিলেন একই বাড়ীর বজলু হাওলাদারের স্ত্রী কাজল বেগম।
জোসনা বেগমের কাছ হতে রেহাই পায়নি তার আপন বোনের পরিবারও।মৃত খাদেমআলী হাওলাদারের পুত্র দুলাল, বাদলের বিরুদ্ধে করেছ একাধিক মামলা।মৃত মোশারেফ হাওলাদারের পুত্র বজলু ও তার স্ত্রী কাজলের বিরুদ্ধে ও করেছেন একাধিক মামলা। এব্যাপারে গুঠিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একাধিকবার ফয়সালা করলেও তা মানছেন না জোসনা বেগম।
উজিরপুর মডেল থানার এএসআই মোঃ আল-আমিন বলেন নিরপেক্ষভাবে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল হবে।