শিরোনাম
বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইদুল ইসলাম এবং সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিক ও  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা   বানারীপাড়া সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক মজিবুল হক  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন চাখার ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মিজানুর রহমান বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব মহসিন  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন পৌর বি এন পির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আব্দুস সালাম বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন বানারীপাড়া ও উজিরপুর বি এন পির কান্ডারী এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা বি এন পির আহবায়ক শাহ আলম মিয়া  বানারীপাড়া  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মিজান ফকির  বানারীপাড়া  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ সুমন হাওলাদার 
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ১০:২২ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়া ভাই খ্যাত ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক আর নেই

অনলাইন ডেস্ক / ২৪৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৫ মে, ২০২৩

বাংলা চলচ্চিত্রের যুগযুগ ধরে অবিসংবাদিত ও মিয়াভাই খ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা ১৭ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফারুকের ভাতিজি আসমা পাঠান রূম্পা।
২০২১ সালের ৪ মার্চ সিঙ্গাপুরে যান ফারুক। চেকআপের পর তখন তার ইনফেকশন ধরা পড়লে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি হন এই অভিনেতা। এরপর থেকে সেখানেই চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ফারুক।
প্রায় পাঁচ দশক ধরে বড় পর্দা মাতিয়েছেন ফারুক। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে ঢাকা-১৭ আসনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।

১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন চিত্রনায়ক ফারুক। ১৯৭১ সালে এইচ আকবর পরিচালিত ‘জলছবি’তে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রে ফারুকের আত্মপ্রকাশ ঘটে। প্রথম সিনেমায় তার বিপরীতে ছিলেন মিষ্টি মেয়ে কবরী। এরপর ১৯৭৩ সালে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র খান আতাউর রহমানের পরিচালনায় ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ও ১৯৭৪ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার আলোর মিছিল এ দুটি সিনেমায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
১৯৭৫ সালে তার অভিনীত ‘সুজন সখী’ ও ‘লাঠিয়াল’ সিনেমা দুটি ব্যাপক ব্যবসা সফল হয়। ওই বছর ‘লাঠিয়াল’র জন্য তিনি সেরা-পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। ১৯৭৬ সালে ‘সূর্যগ্রহণ’ ও ‘নয়নমণি’, ১৯৭৮ সালে শহীদুল্লাহ কায়সারের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত আব্দুল্লাহ আল মামুনের ‘সারেং বৌ’, আমজাদ হোসেনের ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’সহ বেশকিছু সিনেমায় ‘মিয়া ভাই’খ্যাত চিত্রনায়ক ফারুকের অভিনয় প্রশংসিত হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ