“আশার বানী নিরবেই কেদে ফেরে” এই প্রবাদটি সত্যে পরিনত হল পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন জাহিরদের বাড়ীসহ ১৫ টি ভুক্তভোগী পরিবারেরর কাছে।
বানারীপাড়ার ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন ঐ রাস্তাটি কোন এক অদৃশ্য ক্ষমতাবলে সংস্কার হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন এলাবাসী।বিগত ১ যুগের ও বেশি সময় যাবৎ ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিদ্ধা ব্যবসায়ী জাহিদ হোসের পৌরসভার কাছে ধন্না ধরে ও ১৫ টি পরিবারের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি সংস্কার করতে পারেন নি। বিগত দিনে বিভিন্ন পত্র পত্রিকা ও সোসাল মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে ব্যপক আলোচনা সমালোচনা হলে পৌরসভা থেকে বলা হয় রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ইতি মধ্যে কন্ট্রাক দেয় হয়েছে যা আজ ২ বছর যাবৎ ঐ অসহায় পরিবার গুলো জানতে পারে। কিন্তু ২ বছর পার হয়ে গেলেও রাস্তা পূর্বের মতোই রয়ে গেল। সামান্য বৃষ্টি হলেই বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন জাহিরদের বাড়ীসহ ১৫ টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েন। বৃষ্টি ছাড়াও রাস্তাটি হাটার উপযোগী নয়। ঐ রাস্তা দিয়ে প্রতিনিয়ত ১৫ টি পরিবারের সদস্যরা যাতায়াত করে। বাজার করা, ডাক্তার দেখানো, ছেলেমেয়েদের স্কুলে যাওয়া, এমনকি যে কোন প্রয়োজনে একমাত্র ঐ রাস্তাটি ব্যবহার করতে হয় পরিবারগুলোর। সবচেয়ে বড় সমস্যায় পড়তে হয় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক ও কলেজে পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের। সবার ভাগ্যের পরিবর্তন হয় তিন্তু চলাচলের অনুপযোগী রাস্তাটি অপরিবর্তিত থেকে ঐ ১৫ পরিবারের ভগ্যের পরিবর্তন হয় না। বছরের পর বছর এলাকার লোকজন দায়িত্বরত সবার কাছে গিয়েও মিলছে কোনো সেবা। সংস্কার করাতে পারেনি রাস্তাটির। জনপ্রতিনিধি পরিবর্তন হয়। দায়িত্বশীল মানুষদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় কিন্তু ঐ রাস্তার কোন পরিবর্তন হয় না। সবার একটাই জিজ্ঞাসা কোন কারনে পৌরসভার প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত এই রাস্তাটির কেন পরিবর্তন হয় না। এ বিষয় দায়িত্বরত ঠিকাদার মামুন উর রশিদ স্বপন বলেন আগামী এক বা দের সপ্তাহের মধ্যে কাজ শুরু হবে। এর মধ্য দিয়ে হয়তো এলাবাসীর ভাগ্য খুলবে।