গত ৫ জুন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় “বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাচন ডিউটির আনসার নিয়োগে ১৫ লাখ টাকা ঘুস বানিজ্য” শিরোনামের নিউজটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অভিযোগকারী আলো রানী বড়াল আমাদের আনসার ও ভিডিপির কোন সদস্য না। তার কার্ডে অফিসের কারো কোন স্বাক্ষর নেই। বানারীপাড়া পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্ধা আসমা ও রোজিনার সহায়তায় ৭নং ওয়ার্ডের জয় বড়াল ডুপ্লিকেট কাগজপত্র দিয়ে নিয়ম বহিঃভূত ভাবে ৩নং ওয়ার্ডের দলনেতা হতে আমার কাছে আসে এবং আমাকে বলে জয়কে ৩নং ওয়ার্ডের দলনেতা হিসেবে নিয়োগ দিতে। আমি তাদের এই অনৈতিক কাজে রাজি না হলে তারা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে পড়ে। আসমা রোজিনা জন্ম সূত্রে ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং আপন দুই বোন। এক ওয়ার্ডের বাসিন্দা অন্য ওয়ার্ডের দলনেতা বা সদস্য হবার কোন বিধান না থাকা স্বত্ত্বেও ২০১০ সালের আনসার কর্মকর্তা অনৈতিক ভাবে আসমাকে ২ নং ওয়ার্ডের দলনেত্রী হিসেবে নিয়োগ দেয়। অভিযোগকারী সান্ত্বনা রানী, আমেনাসহ একটি চক্র অফিস থেকে পূর্বের ন্যায় অনৈতিক সুবিধা না পাওয়ায় সাংবাদিক ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য উদ্দেশ্য প্রনোধিত এহেন অসত্য, বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। আমি এই অসত্য সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মো. আসাদুর রহমান
আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা,বানারীপাড়া।