“বানারীপাড়ায় বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদকের উপর হামলা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সাংবাদে আমাদের জড়িয়ে বানোয়াট, অসত্য উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। ঘটনার দিন আমি ফিরোজ আহত ইয়াসিনকে নিয়ে সকাল থেকে রাত অবধি বানারীপাড়া এবং বরিশালে অবস্থান করেছি। যার প্রমাণস্বরূপ বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব রিয়াজ মৃধা স্বাক্ষী। অন্যদিকে আমি আবুল কালাম হামলায় আহত সুমনকে চিনি না বরং আমি যখন বটতলা ছিলাম তখন ইলুহার ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতা আমাকে ফোন করে ঘটনাটি জানায় এবং সে আমার সাথে আমার বাড়িতে দেখা করে এ বিষয়ে বিষদ কথা বলে। বাস্তবিক অর্থে আমাদেরকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতে এবং গ্রুপিং এর রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করে একটি পক্ষের সুযোগ নেয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ঘটনার সাথে আমাদের বিন্দু পরিমান সম্পৃক্ততা নেই। ভুল তথ্য দিয়ে সামাজিকভাবে প্রতিপন্ন হয়ে করতে আমাদের নামে মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করিয়াছে। আমরা এই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং বাস্তবের সাথে যার লেস মাত্র সত্যতা নেই সেই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
বিশারকান্দি ইউনিয়ন, বটতলা