শিরোনাম
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ  বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইদুল ইসলাম এবং সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিক ও  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা   বানারীপাড়া সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক মজিবুল হক  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন চাখার ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মিজানুর রহমান বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব মহসিন  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন পৌর বি এন পির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আব্দুস সালাম বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন বানারীপাড়া ও উজিরপুর বি এন পির কান্ডারী এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু  বানারীপাড়া উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা বি এন পির আহবায়ক শাহ আলম মিয়া  বানারীপাড়া  উপজেলাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা  জানালেন উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মিজান ফকির 
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

স্বরূপকাঠীতে অভিনব কায়দায় ও ফিল্মি স্টাইলে মুরগী চুরির ও ভাঙচুর অভিযোগ পাওয়া গেছে

স্বরূপকাঠী প্রতিনিধি: / ৩০৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

স্বরূপকঠীর রাজাবাড়ি গ্রামের সাবেক মেম্বর সোহাগ মিয়ার খামারের এক হাজার ছয়শত ডিম দেয়া মুরগীসহ বিশ বস্তা খাবার চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এলাকাবাসিকে ধোকা দিয়ে সোহাগ মিয়ার ফার্ম লুটে নেয় এ দুধর্ষ চোর চক্রটি। এলাকাবাসী জানায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৮/৯ জন লোক চারটি ট্রলার নিয়ে ফার্মের কাছে আসে এবং একটি সেডের সকল মুরগী ট্রলারে করে উঠাতে থাকে। এসময় আমরা জিজ্ঞাস করলে তারা বলে সোহাগ ভাইর থেকে আমরা মুরগী কিনেছি তিনি দূরে আছেন কথা হয়েছে আমাদের মুরগী নিতে বলেছে বলে চারটি ট্রলারে করে সব মুরগী ও বিশ বস্তা খাবার নিয়ে যায়। এবিষয়ে ফার্মের শিশু শ্রমীক জানায়, ৭/৮ জন লোক এসে বলে সোহাগ মামার থেকে মুরগী কিনেছে তারা মুরগী নিয়ে যাবে বলেই সেড খুলে সকল মুরগী ও খাবার নিয়ে যায়। আমার মোবাইল নাই আমি মামাকে মোবাইল করতে বললে তারা আমাকে ধমক দিয়ে সব মুরগী নিয়ে গেছে। এঘটনায় সোহাগ মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় আমি এলাকায় ছিলাম না। খবর পেয়ে এসে কাউকে পাইনি। এলাকাবাসির মাধ্যমে জানতে পারি ৭/৮ জন লোক মুরগী কিনেছে বলে একটি সেডে থাকা এক হাজার ছয়শত প্রোডাকশনে থাকা(ডিম দেয়া)মুরগী ও বিশ বস্তা খাবার নিয়ে ট্রলার যোগে চলে যায়। এসময় চোরেরা সেডে থাকা প্রায় ৪৮ কেজ ডিম সেডের ভেতরেই ফেলে নষ্ট করে। মুরগীর বাজার মূল্য প্রায় দশ লক্ষ টাকা হলেও ডিম দেয়া মুরগীর সঠিক মূল্যায়ন করা হলে অনেক বেশি হবে। এবিষয়ে আইনত ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ