শিরোনাম
বানারীপাড়ায় জামিনে বের হয়েই মামলা তুলে নিতে বাদীপক্ষকে ভয়ভীতি ও খুন যখমের হুমকি  বানারীপাড়ায় চাখার যুবদলের উদ্যোগে বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে  ঈদ সামগ্রী বিতরণ  প্রকাশিত সংবাদ এর প্রতিবাদ  বানারীপাড়ায় যুবদল নেতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও মারধরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন  বানারীপাড়ায় মেম্বার সহ ৪০ জনকে বিবাদী করে থানায় লিখিত অভিযোগ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ  বানারীপাড়ার সন্তান ছাত্রদল নেতা হৃদয়সহ অন্যান্য নেতাদের মারধরের ঘটনাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বানারীপাড়ায় রাতভর ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের, আসামীরা ধরা ছোয়ার বাহিরে,  বাদীকে আসামিদের হুমকি  সরকারি তিতুমীর কলেজ শাখার যুগ্ম আহবায়ক  হলেন রাজপথের পরীক্ষিত নেতা সোহাগ শিকদার  বানারীপাড়া মলুহার ওয়াজেদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 
সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০১ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বানারীপাড়ার সন্তান ছাত্রদল নেতা হৃদয়সহ অন্যান্য নেতাদের মারধরের ঘটনাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা

জাকির হোসেন// / ৩৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বানারীপাড়ার সন্তান ছাত্রদল নেতা হৃদয়সহ অন্যান্য নেতাদের মারধরের ঘটনাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংস

জাকির হোসেন, বানারীপাড়া//
বরিশালের বানারীপাড়ার সন্তান হৃদয়সহ অন্যান্য নেতাদের রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বসবর্তী হয়ে হামলা ও মারধরের ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাৎক্ষণিক ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে একটি মহল বিভিন্ন পত্রিকায় উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং ভুল তথ্য দিয়ে সত্য সংবাদ প্রকাশ করিয়াছে।  স্থানীয় কিছু লোকজনের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রোশে এই হামলার অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনাটি ২০২৪ সালের ২৯ আগস্ট বসুন্ধরা এফ ব্লকের ১৭ নম্বর রোডের ৫৪৬ নম্বর বাসার সামনে ঘটে। জানা যায়, গুলশান থানা ছাত্রদলের সভাপতি কে এম নাঈম এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদল নেতা বানারীপাড়া সন্তান ফজলে রাব্বি হৃদয় মোটরসাইকেলে করে ওই এলাকায় যাচ্ছিলেন।

পথে কিছু লোকজনকে একত্রিত অবস্থায় দেখতে পেয়ে তারা ওই দুই ছাত্রনেতা মোটরসাইকেল থামান । লোকজন তাদের নাম ও পরিচয় জানতে চাইলে নাঈম ও হৃদয় তা জানান। এরপরই তাদের ওপর চড়াও হয় জড়ো হওয়া লোকজন। হৃদয় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে উল্টো আরও মারমুখী হয়ে ওঠে তারা। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফলস্বরূপ নাঈম ও হৃদয়কে ডাকাত সন্দেহে বেধড়ক পিটানো হয়।এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, নাঈম ও হৃদয়কে মারধর করা হচ্ছে। পরবর্তীতে সরে জমিন তদন্ত এবং সার্বিক খোঁজ খবর এ জানা যায়  ওই দিনের ঘটনা কেন ডাকাতির ঘটনা কিংবা নাইম ও হৃদয়ের ভুলেরও কোন ঘটনা ছিল না  বরং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ঘটনা। নাঈম ও হৃদয় ছাড়াও নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল জনি, স্বেচ্ছাসেবকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ইফতেখারুজ্জামান রাফি শিমুল, বিএনপি নেতা মাহবুব আহসান শাহীন, আতিকুর রহমান সুমন, মোঃ সামির হোসেন, জাহিদ হাসান, তানভীর হাসান সানি এবং নাহিদ মিয়াও এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক একটি গ্রুপ হৃদয়ের পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে দাগ লাগাবার জন্য পরিকল্পিতভাবে এই নিকৃষ্ট ঘটনা ঘটিয়েছে। ভুক্তকরছো ভোগীরা জানান, স্থানীয় কিছু লোকজনকে উস্কে দেওয়া হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতির গুজব ছড়িয়ে এই হামলা চালানো হয়। ক্ষতিগ্রস্থরা শারীরিক ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। সরে জমিন  ঘটনা তদন্তে বাস্তবিক সত্যতা প্রকাশিত হলে ভুক্তভোগীদের মাঝে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস প্রকাশ পেয়েছে। তারা আইনগতভাবে ঘটনাটির সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবি করেছেন । তারা দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ